সংগীত
  

বিশাখা মুখোপাধ্যায়
অনেক ছোট বয়স থেকেই কবিতার সঙ্গে সখ্যতা গড়ে উঠেছিল বিশাখার। বাবা নাট্যকার নেপাল মুখোপাধ্যায় ও মঞ্জুশ্রী মুখোপাধ্যায়ের উৎসাহে কবিতার সঙ্গে শুরু হয়ে গিয়েছিহ ঘর-গোরস্থলী। কবিতা পড়া, আবৃত্তি প্রিতযোগিতায় অংশগ্রহণ, পুরস্কার - এসব ছিহ বহতা জল আর বাতাসের মতোই স্বাভাবিক। আর ছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় যুবরানীর আবৃত্তির অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন, উপস্থাপনা। তারপর শিক্ষাকতা, বিয়ে, সংসার আর কন্যাকে বড় করে তুলতে গিয়ে কিছুকাল ছেদ পড়েছিল, কিন্তু আর পাঁজজনের মতো কবিতার সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটেনি। ঘরের কোনে নিভৃতে চলছিহ অনুশীলন - স্বরসাধনা। মাঝেমধ্যে পরিচিতজনের অনুরোধে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ, তাও কহকাতায় নয়, মফঃস্বলে। তাই এতকাল পরেও কন্ঠের উৎকর্ষতার সঙ্কে অমলিন রয়ে গেছে বিরহ এক মুন্সিয়ানা। মার্জিত উচ্চারণ শুধু নয়, অভিজ্ঞতা ও অনুভবের এক সূক্ষ্ণ সংমিশ্রণ উজ্জ্বল করেছে বিকাশ মুখোপাধ্যায় আবৃত্তিকে।


না পাঠানো চিঠি (সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়) | মেয়ে মানুষের লাশ (কৃষ্ণা বসু) | গল্প হলো না (কেশব রঞ্জন দে) | পুতুল খেলা (দীপ্তি সেনগুপ্ত)
  

Srishtisandhan player container

Get Adobe Flash player